গোপালগঞ্জে আলোচিত আরএমও ফারুকসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা। দৈনিক লাল সবুজের দেশ দৈনিক লাল সবুজের দেশ প্রকাশিত: ৯:০৬ অপরাহ্ণ, মে ৮, ২০২৫ এ জেড আমিনুজ্জামান রিপন: গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালের আরএমও ডা. ফারুক আহম্মেদসহ প্রতারণা ও জালিয়াতির সাথে জড়িত ৩ জনের বিরুদ্ধে ২টি পৃথক মামলা রুজু হয়েছে। মামলা দুটি গোপালগঞ্জ জেলা দুর্নীতি দমন কমিশনের উপসহকারী পরিচালক মোঃ আল-আমিন হোসেন বাদী হয়ে করেছে বলে জানা যায়। প্রত্যেকটি মামলায় গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতালের বহুল আলোচিত আরএমও ডা. ফারুক আহম্মেদকে প্রধান আসামী করা হয়েছে এবং অপর আসামীরা হলেন সদর উপজেলার গোবরা ইউনিয়নের স্বাধীন চৌধুরি ও খাগাইল গ্রামের তানিয়া সুলতানা। অভিযোগের সূত্রে জানা যায়, গোপালগঞ্জের ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের আরএমও ডা. ফারুক আহমেদ ইনজুরি নোট খাতা, পুলিশ কেস রেজিস্ট্রারের জখমের বর্ণনা বিকৃত, ঘষামাজা করে ইনজুরি প্রতিবেদন সরবরাহ করেন। তিনি অন্য আসামীদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে ইনজুরি নোট খাতা, পুলিশ কেস রেজিস্ট্রারের তথ্য বিকৃত এবং ঘষামাজা করে ক্ষমতার অপব্যবহার করে মিথ্যা ও জালিয়াতিপূর্ণ প্রতিবেদন সরবরাহ করে সাধারন আঘাত-কে গুরুতর আঘাত দেখিয়ে প্রতিবেদন দিয়ে মিথ্যা ধারায় মামলা দায়েরের সুযোগ করে দিয়ে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। অপরদিকে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার খাগাইল গ্রামের আজিম শেখ এর স্ত্রী তানিয়া সুলতানা ক্ষমতার অপব্যবহার করে মিথ্যা ইনজুরি প্রতিবেদনে গুরুতর আঘাত হিসেবে প্রতিবেদন সংগ্রহ করে মিথ্যা ধারায় মামলা করা, দণ্ডবিধির ২১৭/২১৮/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/ ১০৯ ধারা তৎসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে এই মামলা দায়ের হয়। একই অপরাধে সদর উপজেলার গোবরা ইউনিয়নের চৌধুরি পাড়ার ভিকু চৌধুরীর ছেলে রোগী আমিনুর চৌধুরীর বড় ভাই স্বাধীন চৌধুরীর নামে মামলা দায়ের করেন গোপালগঞ্জ জেলা দুদকের ঐ কর্মকর্তা। SHARES প্রচ্ছদ বিষয়: