ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইল কালীশিমুল গ্রামের শিশু খাদিজা আক্তার (মিম) হত্যার ন্যায় বিচারের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন | দৈনিক লাল সবুজের দেশ দৈনিক লাল সবুজের দেশ প্রকাশিত: ১১:১৯ পূর্বাহ্ণ, মে ৯, ২০২৫ Oplus_16908288 মোঃ আবদুর রহমান খান (ওমর) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলা পাকশিমুল ইউপিস্হ কালীশিমুল গ্রামের মো: আলী ইসলামের মেয়ে খাদিজা আক্তার (মীম)বয়স ৬ বছর কে ১৮ই ফ্রেরুয়ারি ২০২৫ই,কালীশিমুল গ্রামের মুনসুর আলীর মেয়ে (১) জান্নাত। মুনসুর আলীর স্ত্রী(২)কুলসুম বেগম। মুনসুর আলীর ছেলে(৩) মাসুম মিয়া। মৃত নাদিম হোসেন এর ছেলে (৪) মুনসুর আলী,(৫) নাদিম হোসেন। মৃত আবদুর রহমান এর ছেলে(৬) পারভেজ আলী। (৭) দরবেশ আলী, সর্ব সাং কালীশিমুল,উপজেলা সরাইল তাহাদের বিরুদ্ধে মীম হত্যার অভিযোগ হয় । . সংবাদিকবৃন্দের উপস্থিতে উপজেলা সরাইল ইউপি-পাকশিমুল,কালীশিমুল গ্রামের আলী ইসলামের শিশু কন্যা খাদিজা আক্তার (মীম) বয়স (৬) হত্যার ন্যায় বিচারের দাবীতে ৮ই মে রোজ বৃহস্পতিবার,সময় বিকাল ৩ ঘটিকায়,স্হান কালীশিমুল মাইজ হাটি, আয়োজনে আলী ইসলাম,সংবাদ সম্মেলন অনুষ্টিত হয়। . আসসালামু আলাইকুম,প্রিয় দেশবাসী ও সংবাদিকবৃন্দ,আপনারা জেনে থাকবেন গত ১৮ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ইং তারিখে দুপুর ১২.৩০ মিনিটে নিখোঁজের পর ১৯শে ফেব্রুয়ারি ২০২৫ইং তারিখে সকাল ১০.৩০ মিনিটে খাদিজা আক্তার মীমের মরদেহ পুকুর পাড়ে ময়লা আর্বজনার মধ্যে পরে থাকতে দেখে, তাহার বাড়িতে খবর দেয় একটি ছোট শিশু। মীমের মরদেহ দেখতে পেয়ে লাশের কাছে গিয়ে দেখতে পায় তাহার মুখের ভিতরে শক্ত মাটি দেখা যায়।খাদিজা আক্তার মীমের কানে দেড় আনা ওজনের স্বর্নের ২টি রিং ছিল,তাহা কানে পাওয়া যায়নি। রহস্য বাড়তে থাকে উৎসুক জনতার, তখনই সরাইল থানার পুলিশকে অবগত করা হয়। . পাকশিমুল ইউপি বিট অফিসার এস আই জাহিদ সঙ্গীয় নারী ফোর্স নিয়ে ১ঘন্টা পর ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। তখন খাদিজা আক্তার মীমের মরদেহ উঠানের মধ্যে পাঠীর উপরে উত্তর শিউয়ে শুয়ানো ছিল। এস আই জাহিদ তাহাহুড়া করে লাশ উঠানের মধ্যে সুরতাল না করে সাদা পেকেটের মধ্যে ভরে ঘরের ভিতর নিয়ে যায়। বিষয়টি রহস্যজনক,ঘরে নিয়ে লাশ সুরতাল করে। প্রাথমিক তদন্তে এস আই জাহিদ এলাকার লোকজনকে জিজ্ঞাসা বাদ করে হত্যার আলামত আছে বলে মন্তব্য করেন। . লাশ সরাইল থানায় নিয়ে ময়না তদন্ত করার জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন। তারপর খাদিজা আক্তার মীম (৬) সন্দেহ ভাজন আসাগীগনের বাড়ীতে থাকা উত্তর পূর্ব পার্শ্বে মুরগির খামারের ভিতর মাটির গর্ত করিয়া উক্ত গর্তে খাদিজা আক্তার মীমের লাশ টি গাড়ির টায়ার এর রাবার দিয়ে ঢাকিয়া রাখে। . পরবর্তীতে খাদিজা আক্তার মীমের মৃত দেহটি রাতের আধাঁরে আসামীগন কোনো এক সময় বাড়ীর উত্তর পার্শ্বে পুকুরের দক্ষিণ কোনায় ফেলাইয়া রাখিয়া সকল আসামীগন তাহার বাড়ীর ঘর ছাড়িয়া অন্যত্র কোথাও আত্ব-গোপন করে। পোস্টমর্ডাম শেষে খাদিজা আক্তার মীমের লাশ সরাইল থানায় নিয়ে আসিলে এস আই জাহিদ বলে, লাশ নিয়ে দাফন করে ফেলেন। তারপর ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী লাশ দাফন করা হয়। . মৃত খাদিজা আক্তার মীমের বাবা বাদী মোঃ আল ইসলাম সরাইল থানায় মামলা করতে যায়,এস আই জাহিদ বলে মামলা করার ইচ্ছা থাকিলে বিজ্ঞ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেন। . তখন মৃত মীমের বাবা মোঃ আলী ইসলাম উপায়অন্ত না দেখে বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল সরাইল আদালতে সি আর ১৯৪/২৫ইং মামলা করেন। এস আই জাহিদ বলেন ৯৯৯ এ ফোন পেয়ে আমরা ঘটনারস্থলে যায়,কিন্তু এস আই জাহিদের প্রতিবেদনে ৯৯৯ এর কোন তথ্যের মিল পাওয়া যাইনি। . বর্তমানে মীম হত্যার মামলাটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া পিবিআইতে তদন্তাধীন আছে। মীম হত্যার সুষ্টু তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য সাংবাদিকদের মাধ্যমে মহামান্য আদালত, সকল প্রশাসন সহ সর্বস্তরের জনগণের প্রতি আহবান জানান। SHARES প্রচ্ছদ বিষয়: